পটুয়াখালীতে মন্দিরে কুরআন রাখতে গিয়ে ধরা পড়লো এক মুসলিম !

1

পটুয়াখালীতে মন্দিরে কুরআন রাখতে গিয়ে ধরা পড়লো এক মুসলিম !

মন্দিরে কুরআন রাখতে গিয়ে ধরা খেলো এক মুসলিম

কুমিল্লার নানুয়াদীঘির পাড়ের কথা হয়তো আমরা ভুলতে বসেছি । জীবনের স্মৃতির পাতায় অনেক প্রীতিকর ঘটনা যেমন জমা হয়, তেমনি অপ্রীতিকর ঘটনার সংখ্যাও কম নয় । সব ঘটনা মনে থাকে না, আবার সব ঘটনা কে মনে রাখা যায় না ।  কিন্তু নানুয়া দিঘীর পাড়ের সেই শারদীয় দুর্গোৎসব ? যা নারকীয় উন্মাদনায় শেষ হয়েছিল ? 

নানুয়া দিঘীর পাড়ে বসবাসরত হিন্দু ধর্মাবলম্বীসহ দেশের অন্যান্য স্থানের একই সম্প্রদায়ভুক্ত মানুষ সেদিন যে ধর্ম অবমাননার নামে যে তান্ডব দেখেছিল, তা অতি সহজে ভুলে যাওয়ার নয় । সে ঘটনায়  দেশের প্রায় ৩০ হতে ৩২ জেলায় এর উত্তাপ লেগেছিল । ঘটনার সূত্রপাত শারদীয় দুর্গোৎসবের অষ্টমী পূজার রাতে মন্দিরে হনুমান মূর্তির পায়ের নিচে কোরআন শরীফ রাখাকে কেন্দ্র করে । সেদিন কোরআন অবমাননায় সারা দেশে রক্তাক্ত শারদের হোলিখেলা চলেছিল ।

পদ্মা মেঘনায় অনেক জল গড়ানোর পরে জানা গেল অপবিত্র  মন্দিরে পবিত্র কোরআন শরীফ রেখে ধর্ম অবমাননাকারী জনৈক ইকবাল একজন পাগল । আজও  জানা গেল না সেদিনের সেই লোমহর্ষক ঘটনার  পরিকল্পনাকারী পাগল ইকবালের মোটিভটা কি ছিল ? সে কি একাই এই কর্মকাণ্ডে জড়িত, নাকি এর নীল নক্সায় পর্দার আড়ালে কেউ ছিল ?  থাকলে তার উদ্দেশ্য বা কি ছিল ? মিলিয়ন ডলারের প্রশ্ন হলে উত্তর টা অজানাই রয়ে গেল ।

সেদিনের সেই ঘটনার উত্তরটা জানা গেলে হয়তো ভবিষ্যতে আর কোন ইকবালের জন্ম নাও হতে পারত । নাও হতে পারত আর কোন আনন্দের উৎসবে রক্তের হোলিখেলা ।  কিন্তু না এমন ন্যক্কারজনক ঘটনা থামেনি, থামানো যায়নি ।

এখানেঃ হিন্দু ধর্মের কুইজ প্রতিযোগিতা

নতুন ঘটনার স্থান পটুয়াখালী জেলার বাউফলে । গত ২৭ শে এপ্রিল  উপজেলার বগা ইউনিয়নের উত্তর পাল পাড়া গ্রামের কালী মাতা মন্দিরে রাত আনুমানিক ৩ ঘটিকার সময়ে মোঃ ইদ্রিস আলী (৫৫) নামে জনৈক ব্যক্তি কোরআন রেখে পালানোর সময় হাতেনাতে ধরা পড়ে । পরবর্তীতে স্থানীয় লোকজনের সহযোগিতায় তাকে থানায় সোপর্দ করা হয় ।

পটুয়াখালীতে মন্দিরে কুরআন রাখতে গিয়ে ধরা পড়লো এক মুসলিম !

পটুয়াখালীতে মন্দিরে কুরআন রাখতে গিয়ে ধরা পড়লো এক মুসলিম !

এতে দেশ বড় রকমের একটি সাম্প্রদায়িক হামলা হতে রক্ষা পেল এ কথা বলার সময়  না আসলেও বড় রকমের একটি সাম্প্রদায়িক চক্রান্ত নস্যাৎ করা গেল এ কথা জোর দিয়ে বলাই যায় । ধন্যবাদ  পাল পাড়ার অধিবাসীদের । যারা শুধু  নিজেদেরই বাঁচিয়েছে তাই নয়, সারা দেশের মঙ্গল করেছে । এখন দেখার বিষয় ইকবালের  মতো মোঃ ইদ্রিস আলী ও পাগলের খাতায় যেন  নথিভুক্ত না হয়? তাহলে এ খাতায় পাগলের তালিকা শুধু দীর্ঘ হতে দীর্ঘতরই হবে ।

কুমিল্লার নানুয়াদীঘির পাড়ের কথা হয়তো আমরা ভুলতে বসেছি । জীবনের স্মৃতির পাতায় অনেক প্রীতিকর ঘটনা যেমন জমা হয়, তেমনি অপ্রীতিকর ঘটনার সংখ্যাও কম নয় । সব ঘটনা মনে থাকে না,আবার সব ঘটনা কে মনে রাখা যায় না ।  কিন্তু  নানুয়া দিঘীর পাড়ের সেই শারদীয় দুর্গোৎসব ? যা নারকীয় উন্মাদনায় শেষ হয়েছিল ? 

এখানেঃ কলিযুগ সম্পর্কে শ্রীকৃষ্ণের করা ভবিষ্যৎবাণী, যা এখন সত্য প্রমাণিত হচ্ছে !

নানুয়া দিঘীর পাড়ে বসবাসরত হিন্দু ধর্মাবলম্বীসহ দেশের অন্যান্য স্থানের একই সম্প্রদায়ভুক্ত মানুষ সেদিন যে ধর্ম অবমাননার নামে যে তান্ডব দেখেছিল, তা অতি সহজে ভুলে যাওয়ার নয় । সে ঘটনায়  দেশের প্রায় ৩০ হতে ৩২ জেলায় এর উত্তাপ লেগেছিল । ঘটনার সূত্রপাত শারদীয় দুর্গোৎসবের অষ্টমী পূজার রাতে মন্দিরে হনুমান মূর্তির পায়ের নিচে কোরআন শরীফ রাখাকে কেন্দ্র করে । সেদিন কোরআন অবমাননায় সারা দেশে রক্তাক্ত শারদের হোলিখেলা চলেছিল ।

পদ্মা মেঘনায় অনেক জল গড়ানোর পরে জানা গেল অপবিত্র  মন্দিরে পবিত্র কোরআন শরীফ রেখে ধর্ম অবমাননাকারী জনৈক ইকবাল একজন পাগল । আজও  জানা গেল না সেদিনের সেই লোমহর্ষক ঘটনার  পরিকল্পনাকারী পাগল ইকবালের মোটিভটা কি ছিল ? সে কি একাই এই কর্মকাণ্ডে জড়িত, নাকি এর নীল নক্সায় পর্দার আড়ালে কেউ ছিল ?  থাকলে তার উদ্দেশ্য বা কি ছিল ? মিলিয়ন ডলারের প্রশ্ন হলে উত্তর টা অজানাই রয়ে গেল ।

সেদিনের সেই ঘটনার উত্তরটা জানা গেলে হয়তো ভবিষ্যতে আর কোন ইকবালের জন্ম নাও হতে পারত । নাও হতে পারত আর কোন আনন্দের উৎসবে রক্তের হোলিখেলা ।  কিন্তু না এমন ন্যক্কারজনক ঘটনা থামেনি, থামানো যায়নি ।

এখানেঃ বাগেরহাটে রাতের আধারে হিন্দু এলাকায় দুর্বৃত্তদের অগ্নিসংযোগ

নতুন ঘটনার স্থান পটুয়াখালী জেলার বাউফলে । গত ২৭ শে এপ্রিল  উপজেলার বগা ইউনিয়নের উত্তর পাল পাড়া গ্রামের কালী মাতা মন্দিরে রাত আনুমানিক ৩ ঘটিকার সময়ে মোঃ ইদ্রিস আলী (৫৫) নামে জনৈক ব্যক্তি কোরআন রেখে পালানোর সময় হাতেনাতে ধরা পড়ে । পরবর্তীতে স্থানীয় লোকজনের সহযোগিতায় তাকে থানায় সোপর্দ করা হয় ।

এতে দেশ বড় রকমের একটি সাম্প্রদায়িক হামলা হতে রক্ষা পেল এ কথা বলার সময়  না আসলেও বড় রকমের একটি সাম্প্রদায়িক চক্রান্ত নস্যাৎ করা গেল এ কথা জোর দিয়ে বলাই যায় । ধন্যবাদ  পাল পাড়ার অধিবাসীদের । যারা শুধু  নিজেদেরই বাঁচিয়েছে তাই নয়, সারা দেশের মঙ্গল করেছে । এখন দেখার বিষয় ইকবালের  মতো মোঃ ইদ্রিস আলী ও পাগলের খাতায় যেন  নথিভুক্ত না হয়? তাহলে এ খাতায় পাগলের তালিকা শুধু দীর্ঘ হতে দীর্ঘতরই হবে ।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

1 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
To Top