Table of Content (toc)
হিন্দুধর্ম সম্পর্কে বিখ্যাত ব্যক্তিদের উক্তি
ডেভিড ফ্রাউলি
যখন পুরো বিশ্ব লেখাপড়া জানতো না, তখন ভারতের হিন্দুরা বেদ লিখেছিলেন ।
যখন পুরো বিশ্বে শিক্ষা চালু ছিল না তখন ভারতের হিন্দুদের গুরুকুলের মাধ্যমে শিক্ষা দেওয়া হতো !
এ পিজে আব্দুল কালাম
বেদ মানবসভ্যতার প্রাচীনতম ক্ল্যাসিক, ভারতবর্ষের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ । সমগ্র ভারতের আত্মা এই বেদেই প্রোথিত ।
ড. জন লি মি
মুল্যবান রত্নগুলো অনন্ত নয় । আদিকালের লোকেরা স্বর্ণ, রৌপ্য, হীরক, স্থাপত্য ব্যবহার করতো নিজেদের অমর করে রাখার জন্য । আর্যগণ সে পথে যাননি, তারা রেখে গেছেন সবচেয়ে বিশাল নিদর্শনটি, শব্দ । মিশরীয়রা অমরত্বের জন্য পিরামিড বানিয়েছিল, আজ তা মরু ঝড়ে ক্ষয়ে গেছে, স্থাপত্য ধ্বংসস্তুপে পরিনত হয়েছে, স্বর্ণ লুট হয়ে গেছে । কিন্তু আজও বেদ মানবসভ্যতার এক অনন্ত তরঙ্গের ন্যায় প্রবাহিত হয়ে চলেছে ।
গুই গুয়ালট
ঋগ্বেদ মানবতার সর্বোচ্চ পথের সর্বশ্রেষ্ঠ প্রদর্শক ।
ভলতেয়ার
বেদ হলো মানবসভ্যতার সবচেয়ে মূল্যবান উপহার যার জন্য পাশ্চাত্য সবসময় প্রাচ্যের নিকট কৃতজ্ঞ থাকবে ।
মরিস ফিলিপ (দ্য টিসিং অব বেদ)
নিঃসন্দেহে ঋগ্বেদ মানবসভ্যতার সর্বোচ্চ গরিমাময় রাজপথ ।
ডব্লিউ বি ব্রাউন
বেদ এমন একটি তত্ব যা একস্রষ্টার অস্তিত্ব ঘোষণা করে । এটি এমন একটি গ্রন্থ যাতে বিজ্ঞান ও ধর্মের মিলন ঘটেছে ।
আলফ্রেড রাসেল ওয়ালেস
এটা খুবই আশ্চর্যজনক যে বেদের ভাষা শৈলী এতই নিখুঁত ও সৌন্দর্যমণ্ডিত যে আধুনিক কালে আমাদের মিলটন, শেকসপিয়ার বা টেনিসনকেও এর থেকে কম মনে হয় ।
ফ্রেডরিক জন শেলজেল
সকল বুদ্ধিবৃত্তি, রাজনীতি, অর্থনীতি, সকল ধর্মের ধারা বেদ থেকেই প্রবাহিত । এমনকি অসামান্য গ্রীক সভ্যতাকেও এর কাছে হার মানতে হয়েছে ।
ইলা হুইলার উইলকক্স
বেদ শুধু অসাধারন জীবনদর্শনের জন্যই অবিস্মরণীয় নয় বরং অনবদ্য বিজ্ঞানের জন্যও বটে । বিদ্যুৎ, বিচ্ছুরণ, বিমানবিদ্যা সবই যেন বেদের ঋষিদের জানা ছিল ।
লুইস জ্যাকলিয়ট
আশ্চর্য........!
বুঝতে পারলাম যে, যত ঐশ্বরিক গ্রন্থের কথা শোনা যায় তাদের মধ্যে বেদই একমাত্র যার সকল ধারনা আধুনিক বিজ্ঞানের সাথে সংগতিপূর্ণ । একমাত্র এটিই জগতের ক্রমান্বয় উন্নতির পথ ঘোষণা করে ।
আলবার্ট আইনস্টাইন
আমরা আর্যদের প্রতি কৃতজ্ঞ যে তারা সংখ্যা আবিষ্কার করেছেন । যা ছাড়া বিজ্ঞানের কোন আবিষ্কারই সম্ভবপর হতো না ।
আর্থার এন্টনি ম্যাকডোনাল
এই পর্যন্ত বেদ এত যত্নের সাথে সংরক্ষিত হয়েছে যে আর কোন গ্রন্থের সাথেই তার তুলনা দেওয়া যায় না । এরকম পরিবর্তীত হবার ক্ষীণতম সম্ভাবনা পর্যন্ত না থাকা মানব ইতিহাসের একমাত্র দৃষ্টান্ত ।
হেনরি ডেভিড থরো
যখন আমি বেদ পড়ি তখন এক অপ্রাকৃত আলোক যেন আমায় আলোকিত করে । এটি এমন একটি গ্রন্থ যাতে কোন বিভেদ নেই । এটি সকল দেশ, সকল জাতি, সকল কালের জন্য যেন জ্ঞান অর্জনের এক রাজকীয় পথ ।
আর্থার স্কোপেনহাইমার
বেদ হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে ফলপ্রসূ এবং সবচেয়ে উঁচুমানের বই । যা সারা বিশ্বের সহায় হতে পারে ।
ম্যাক্স মুলার
পৃথিবীতে বেদ ও উপনিষদের মতো এতো প্রণোদনাপূর্ণ এত অতিমানবীয় গ্রন্থ আর নেই ।
আর্থার হোমস
আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের মতোই হিন্দুরা মহাজাগতিক মহাবিশ্বকে একটি চক্রীয় প্রকৃতির বলে মনে করেছিল । শিবের নৃত্যের দ্বারা প্রকাশিত প্রতিটি কল্পের পরিনামও পরবর্তী যুগের সূচনা ।
অরউইন শ্রোডিঞ্জার
বেদান্ত শিখিয়েছেন যে চেতনা একক, সমস্ত ঘটনাই এক সার্বজনীন চেতনার উপর নির্ভরশীল এবং আত্মার কোন গুণ নেই ।
রবার্ট ওপেনহাইমার
এই শতাব্দীর পূর্ববর্তী সমস্ত শতাব্দীর তুলনায় বেদই সবচেয়ে সুযোগ্য দাবি করতে পারে ।
উইলিয়াম জেমস
বেদ হচ্ছে শল্যবিদ্যা, শারীরবিদ্যা, প্রকৌশল, গণিত, সঙ্গীত, সংস্কৃতি সকল কিছুর এক মিলিত সমাবেশ, যেন এক জীবন্ত বিশ্বকোষ ।
আচার্য জগদীশ চন্দ্র বোস
প্রকৃত হিন্দুধর্ম মানুষকে কর্মযোগী করিয়া তোলে, কল্পনাবিলাসী নহে ।
স্বামী বিবেকানন্দ
"বেদ হচ্ছে সকল সত্য জ্ঞানের উৎস । মহাকর্ষ শক্তি যেমন তা আবিস্কারের আগেও বিদ্যমান ছিল, তেমনি মানবজাতি যদি এটা ভুলেও যায় তারপরও এটা অপরিবর্তিতভাবে বিদ্যমান থাকবে । ঠিক তেমনি বেদ ।
লেখাটি ভালো লাগলে শেয়ার করে অন্যদেরকেও নিজ ধর্ম সম্পর্কে জানার সুযোগ করে দিন
Thanks for your response.
নমস্কার
পোস্টটি আমার খুবই ভালো লেগেছে স্যার ।
ReplyDeleteধন্যবাদ
🙏🙏
Deleteঅসাধারন দাদা
ReplyDelete❤❤❤
Deleteঅসংখ্য ধন্যবাদ
ReplyDeleteApni prove Kore dilen ze Hindu dhormoi sobceye shrestho . Thank you dada
ReplyDeleteঅনেক ভালো লাগল দাদা
ReplyDeleteশেয়ার করলাম পোস্টটি
jay shree ram
ReplyDeleteধন্যবাদ, ইনফরমেশনগুলি সবার সামনে প্রকাশ করার জন্য🙏
ReplyDeleteHare krishna ❤️
ReplyDelete